গ্লোয়িং ও ব্রাইটেনিং ওভার নাইট ফেসিয়াল অয়েল সিরাম
এতে রয়েছে ----
কাঠবাদামের তেল,জোজোবা তেল,তিলের তেল,কালোজিরার তেল, মিষ্টি কুমড়ার তেল, নিমের তেল ,গোলাপ তেল,ক্যালেন্ডুলা তেল,ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল,লেমন এসেন্সিয়াল অয়েল , অরেঞ্জ এসেনশিয়াল অয়েল ও ভিটামিন ই।
কার্যকারিতা
কাঠবাদামের তেলে ভিটামিন এ,ই ও ডি থাকে। ভিটামিন এ ন্যাচারাল রেটিনল হিসেবে কাজ করে।কাঠ বাদামের তেল ত্বককে হাইড্রেট রাখে,কালো দাগ, মেস্তার বিরুদ্ধে কাজ করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় করে।
জোজোবা তেল সেবাসিয়াম গ্ল্যান্ড থেকে সিবাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে যা ত্বকে তেলের ভারসাম্য বজায় রাখে।
নিমের তেলের এন্টিব্যাক্টরিয়াল গুণাবলী রয়েছে যা ব্রনের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং সেবাসিয়াম গ্লান্ড থেকে সেবাম উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে ও ত্বককে উজ্জ্বল করে।
মিষ্টি কুমড়ার বীজের তেল কোলাজেন বুস্ট করে এর ফলে ত্বক টানটান হয়ে থাকে এছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন বি ও জিংক যাব ব্রণের বিরুদ্ধে কাজ করে।
লিনোলেয়িক এসিড সমৃদ্ধ তিলের তেল সানট্যান,সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ও পরিবেশগত দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কালোজিরার তেলের এন্টি ব্যাকটেরিয়া এন্টিফাঙ্গাল গুণাবলী রয়েছে যা ব্রণের বিরুদ্ধে কাজ করে। এছাড়া ত্বকের কালো দাগ দূর করে ও ত্বককে উজ্জ্বল করে
উপকারিতা
👉ত্বক নরম, কোমল, উজ্জ্বল, ফর্সা ও লাবণ্যময় করে।
👉কালো দাগ, সানট্যান ও ফাইন লাইন রিংকেল দূর করে।
👉ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর করে।
👉মেস্তার বিরুদ্ধে কাজ করে।
👉প্রিম্যাচিউর এজিং ও এজিং এর বিরুদ্ধে কাজ করে।
👉এছাড়াও ত্বকের প্রয়োজনীয় ভিটামিনস, মিনারেলস ও এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে।
ব্যবহারবিধি
রাতে ক্লিনজার দিয়ে প্রথমে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিন এরপরে আলতো করে মুছে ভেজা থাকা অবস্থাতেই তিন থেকে চার ফোটা তেল হাতে নিয়ে ম্যাসাজ করুন।
প্যারাবেন মুক্ত ,প্যারাফিন মুক্ত,ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও কৃত্রিম রং মুক্ত।
সতর্কতাঃ দুগ্ধদানকারী মা,গর্ভবতী মহিলা ও যাদের হাইপারটেনশন আছে তারা সুগন্ধমুক্ত সেরাম ব্যবহার করুন । ব্যবহারের পূর্বে প্যাচ টেস্ট করে নিন।কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।